১৮ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২রা কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৪ই রবিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

ঘটমান সংবাদ এ স্বাগতম।  সাথেই থাকুন।
হোমএক্সক্লুসিভযমজ শিশু জন্মের রহস্য!

যমজ শিশু জন্মের রহস্য!

যমজ শিশু জন্মের রহস্য নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। যময শিশুর চেহারা, আচার -আচরণ, চলাফেরা প্রায় একই রকম হয়। আল্লাহ তায়ালার এক রহস্যময় সৃষ্টি যমজ সন্তান। যমজ শিশু গর্ভধারণ সম্পর্কে অনেকেরই জানার আগ্রহ থাকে। আসুন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের দেয়া তথ্য মতে যমজ শিশু জন্মের কারণ জেনে নেয়া যাক।

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, যমজ শিশু জন্মের ক্ষেত্রে কোনো রহস্য নেই এবং এটি অস্বাভাবিক কোনো ঘঠনা নয়। ডিম্বাণু ও শুক্রানুর একটি ব্যাপার রয়েছে। অনেক সময় বংশগত কারণেও যমজ শিশুর জন্ম হয়ে থাকে। এটি গড গিফটেড। এখানে মানুষের কোনো হাত নেই। ইচ্ছাকৃতভাবে বা কোনো চিকিৎসার মাধ্যমে যমজ শিশু জন্ম দেওয়া সম্ভব নয়।

সমকামিতার প্রমোটকারীদের বিরুদ্ধে মামুনুল হকের হুঁশিয়ারি

চিকিৎসা শাস্ত্রে যমজ শিশু গর্ভে ধারণকে মাল্টিপল প্রেগনেন্সি বা একের অধিক শিশুকে গর্ভে ধারণ করা বলা হয়।

চিকিৎসা শাস্ত্র মতে, মার্তৃগর্ভে দুইটি শুক্রাণু যদি একটি ডিম্বাণুর সাথে অথবা দুটি ভিন্ন ডিম্বাণুর সাথে নিষিক্ত হয় তবে যমজ শিশুর জন্ম হয়। যদি দুটি ভিন্ন ডিম্বাণুর সাথে দুটি শুক্রাণু নিষিক্ত হয়ে যমজের জন্ম হয়, তবে তাদের শারীরিক বৈশিষ্ট্য কিছুটা ভিন্ন হয়ে থাকে। কিন্তু যদি একই ডিম্বাণুর সাথে দুইটি শুক্রাণু নিষিক্ত হয়ে দুটি শিশুর জন্ম হলেও তারা যমজ হয় এবং এই যমজদের সব শারীরিক বৈশিষ্ট্য একই রকম হয়ে থাকে। এদের আইডেন্টিকাল টুইন বলা হয়।

আইজিপি দুর্গাপূজায় পুলিশের প্রস্তুতি নিয়ে যা জানালেন

গবেষকদের মতে, সারা বিশ্বে যত যময শিশু জন্ম নেয় তার ৮০ ভাগই হয় এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশে। ভবিষ্যতে ভারত এবং চীন যমজ শিশুর জন্মহারে বড় ভূমিকা রাখবে।

বেশি বয়সে গর্ভধারণের ফলে প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং এজন্য আইভিএফ প্রযুক্তির বহুল ব্যবহারের কারণেও যমজ শিশু জন্মের হার আরও বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

রও পড়ুন : মুখের উজ্জ্বলতা বাড়াতে খাদ্যতালিকায় রাখবেন যে সবজি

- Advertisment -

সর্বশেষ খবর

Recent Comments

Mastodon Mastodon