স্কুলগামী শিশুদের জন্যও একই কথা প্রযোজ্য। এক্ষেত্রে সকালের নাশতা দুই ভাগ করে এক ভাগ স্কুলে যাওয়ার আগে এবং আরেক ভাগ টিফিনে দিয়ে দিন। স্কুলে যাওয়ার আগে ১টি ডিম ,ব্রেড, মাখন, জেলি আর ১ গ্লাস দুধ খেতে পারে। ব্রেড আর ডিম দিয়ে টোস্ট করে দিলেও শিশুরা খেতে পছন্দ করে। টিফিনে দেওয়া যেতে পারে সবজি-ডিম দিয়ে রান্না করা নুডলস, প্যানকেক, কাবাব রোল,ও ফলের জুস। নাশতায় অন্য খাবারের পাশাপাশি ১টি ডিম ও দুধ যেন অবশ্যই থাকে। সরাসরি ডিম খেতে না চাইলে ডিম দিয়ে যেকোনো খাবার বানিয়ে দিন। মুরগি বা হাঁসের ডিমের চেয়ে কোয়েল পাখির ডিম শিশুদের জন্য উপকারী। বাড়ন্ত শিশুদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ২টি কোয়েল পাখির ডিম থাকতে পারে। ডিমের পাশাপাশি সকালে ১ গ্লাস দুধ খাওয়ানোর অভ্যাস করুন।
৪.যেসব শিশু একবারে খেতে চায়না তাদের এই খাবার দুই ভাগে দিন। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর এবং সকাল ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে আরেকবার দিতে পারেন।